ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায়

ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় গুলো জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই নিজেরাই বুঝতে পারব আমাদের ব্লাড সুগার আছে কিনা। ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় রয়েছে অবশ্যই আমাদের সেই উপায়গুলো জেনে রাখতে হবে। আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আপনি যদি ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন দেরি না করে ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় গুলো জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায়

ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় - কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লাড সুগার আছে

ব্লাড সুগার মানে হলো ডায়াবেটিস। ব্লাড সুগার খুবই মারাত্মক একটি রোগ। যদি রক্তে সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাহলে সে রোগকে ব্লাড সুগার বলা হয়। সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত হলে এর কোন চিকিৎসা নাই কিন্তু যদি নিয়ন্ত্রণ ভাবে জীবন যাপন করা হয় তাহলে ডায়াবেটিস অর্থাৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লাড সুগার আছে? সেজন্য আপনাকে অবশ্যই ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।

আরো পড়ুনঃ সন্তান নরমাল ডেলিভারি করার ২০ টি কার্যকরী টিপস

কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লাড সুগার আছে তা জেনে নিনঃ

  • বারবার প্রসাব
  • কিডনির সমস্যা
  • পায়ের পাতার চুলকানি অথবা ফুলে যাওয়া
  • চোখে ঝাপসা দেখা
  • দাঁতের মাড়ি ব্যথা
  • খিদে বেড়ে যাওয়া
  • ক্ষত দেরিতে ভালো হওয়া
  • অতিরিক্ত তৃষ্ণা পাওয়া
  • একটুতে ক্লান্তি ভাব

১। বারবার প্রসাবঃ ডায়াবেটিস অথবা ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা এটার বোঝার অন্যতম একটি কারণ হলো বারবার প্রসাব লাগা। রাতে ঘুম থেকে উঠে বারবার পেশাব করা। যদি দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই ব্লাড পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এটি ব্লাড সুগারের অন্যতম একটি লক্ষণ হতে পারে।

২। কিডনির সমস্যাঃ রক্ত যদি সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে সাধারণত তাদের কিডনির সমস্যা থাকে। তাই কিডনির সমস্যা হলে অবশ্যই ডায়াবেটিস অথবা রক্তের সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে হবে।

৩। পায়ের পাতার চুলকানি অথবা ফুলে যাওয়াঃ ডায়াবেটিস অর্থাৎ ব্লাড সুগারের লক্ষণ দেখা দিতে পারে পায়ের পাতা দিয়ে। যদি রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে যায় তাহলে পায়ের পাতায় চুলকানি, পা ফুলে যাওয়া অথবা পায়ের পাতায় র‍্যাশ হওয়ার মত সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে।

৪। চোখে ঝাপসা দেখাঃ ডায়াবেটিস রোগীদের আরো একটি প্রথম এবং প্রধান লক্ষণ হল চোখে ঝাপসা দেখা। কারণ ডায়াবেটিসের সমস্যা প্রথমের দিকে চোখের রেটিনার উপরে প্রভাব ফেলে। যার ফলে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে।

৫। দাঁতের মাড়ি ব্যথাঃ ডায়াবেটিস রোগীর অন্যতম একটি লক্ষণ হল দাঁতের মাড়ি ব্যথা হওয়া অথবা দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তপাত। রক্তে যদি সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে।

৬। খিদে বেড়ে যাওয়াঃ ডায়াবেটিস রোগীর পেট ভরে খাওয়ার পরেও আবার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে খিদে লেগে যায়। সাধারণত রক্তে যদি সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে খিদে বেড়ে যেতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের অন্যতম একটি প্রধান লক্ষণ।

৭। ক্ষত দেরিতে ভালো হওয়াঃ যদি শরীরের কোন অংশ কেটে যায় তাহলে সহজে এটি ভালো হয় না। বিশেষ করে এই সমস্যাটি হয় যখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেশি থাকে। যদি আপনার এ ধরনের লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৮। অতিরিক্ত তৃষ্ণা পাওয়াঃ বারবার পানি খাওয়ার পরেও যদি রক্তের সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণে পিপাসা লাগতে পারে। অল্পতেই গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং বেশি পরিমাণে পানি খাওয়া রক্তে সুগার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

৯। একটুতে ক্লান্তি ভাবঃ সঠিকভাবে খাওয়া-দাওয়া করার পরে এবং শুয়ে বসে থেকে রাত কাটানোর পরেও একটুতে ক্লান্তি ভাব চলে আসতে পারে। যদি একটুতে ক্লান্তি ভাব আসে তাহলে বুঝতে হবে রক্তে সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আশা করি ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ব্লাড সুগারের লক্ষণ গুলো কি - ব্লাড সুগারের উপসর্গ

যেহেতু ব্লাড সুগার একটি মরণব্যাধি তাই আমাদের ব্লাড সুগারের উপসর্গ গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরি। কোন ব্যক্তির যদি ব্লাডে সুগারের পরিমাণ একবার বৃদ্ধি পায় তাহলে এটি একেবারেই মত ভালো হওয়া সম্ভব নয়। রোগী যতদিন পৃথিবীতে থাকবে ততদিন তাকে এই সমস্যা নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে কিন্তু এই সমস্যাটিকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সেজন্য আমাদের এই সমস্যার অর্থাৎ ব্লাড সুগারের লক্ষণ গুলো কি? তা জানতে হবে।

ব্লাড সুগারের লক্ষণ গুলো কি উল্লেখ করা হলোঃ

১। অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাওয়া অর্থাৎ হাপিয়ে যাওয়া রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ। রক্তে যদি সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানির অভাব দেখা যায় যার ফলে ডিহাইড্রেশন হয়ে থাকে এবং শরীর দুর্বল হয়ে যায়।

২। কোন ধরনের ব্যায়াম অথবা ডায়েট না করেও হঠাৎ করে শরীরের ওজন কমতে থাকা রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

৩। যদি কিডনির কোন ধরনের সমস্যা দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ চিকিৎসকদের মতে রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে তা কিডনির উপরে প্রভাব পড়ে।

আরো পড়ুনঃ 201 গম্বুজ মসজিদ - ২০১ গম্বুজ মসজিদ ছবি

৪। ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করা ডায়বেটিস অর্থাৎ ব্লাড সুগারের অন্যতম একটি লক্ষণ। ব্লাডে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘন ঘন মূত্রত্যাগের সমস্যাটি দেখা যায়। যদি এ ধরনের সমস্যা হয় তাহলে বুঝতে হবে রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।।

৫। রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ হল হাত এবং পায়ের আঙ্গুলগুলো অবশ বোধ করা। যদি সুগারের মাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় তাহলে এ ধরনের সমস্যাটি দেখা যায়।

৬। শরীরে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে এর অন্যতম একটি লক্ষণ হল আমাদের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া। সাধারণত রক্ত যদি সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে চোখে কম দেখার মত সমস্যা সৃষ্টি হয়।

৭। রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আরও একটি অন্যতম লক্ষণ হল যদি শরীরের কোন অংশ কেটে যায় তাহলে সে যে তাড়াতাড়ি ভালো না হওয়া। অথবা ক্ষতস্থান শুকাতে অনেক দেরি হওয়া রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ।

৮। রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আরও একটি অন্যতম কারণ হলো পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া। যদি কখনো পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া অথবা চুলকানির মতো সমস্যা দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এগুলো হলো ব্লাড সুগারের উপসর্গ।

কি কি লক্ষণে বুঝবেন আপনি ব্লাড সুগারে আক্রান্ত

আপনার যদি মনে হয় আপনি ব্লাড সুগারে আক্রান্ত তাহলে ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় ইতিমধ্যে উপরে আলোচনা করেছি সেগুলো জেনে অথবা কি কি লক্ষণে বুঝবেন আপনি ব্লাড সুগারে আক্রান্ত কিনা? এ বিষয়টি পরিষ্কার হতে পারেন।

কি কি লক্ষণে বুঝবেন আপনি ব্লাড সুগারে আক্রান্ত তা জানুনঃ

  • চোখে ঝাপসা দেখা
  • অবসন্ন ভাব
  • ঘন ঘন প্রসাব
  • মাথা ব্যথা হওয়া
  • অতিরিক্ত পিপাসা

১। চোখে ঝাপসা দেখাঃ রক্তে যদি সুগারের মাথা বেড়ে যায় তাহলে চোখে ঝাপসা দেখার মত সমস্যাগুলো হতে পারে। কখনো কখনো এই সমস্যাটি খুব বেশি হয়ে যেতে পারে। রক্তের সুগারের মাত্রা না কমলে চোখে লেন্স ফুলে যেতে পারে যার কারণে চোখে ঝাপসা দেখার মত সমস্যা হয়। সাধারণত ডায়াবেটিসের অন্যতম লক্ষণ এটি।

২। অবসন্ন ভাবঃ রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ হল অবসন্ন ভাব। শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকলে ক্লান্ত লাগবে। যে রক্তের বেশি সুগার থাকে সেটি ধীরে প্রবাহিত হয় যে রক্তের সুগার স্বাভাবিক থাকে তার তুলনায়। রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আরও একটি অন্যতম লক্ষণ হল অবসন্ন ভাব।

৩। ঘন ঘন প্রসাবঃ রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আরেকটি অন্যতম লক্ষণ হলো ঘনঘন প্রসাব হওয়া। কারণ আপনার শরীর রক্তের সুগারকে ঠিকমতো ব্যবস্থাপনা করতে না পেরে কিডনির ওপর চাপ ফেলে যার কারণে ঘন ঘন প্রসাব এর মত সমস্যাগুলো দেখা যায়। রক্তের সুগার বেড়ে যাওয়ার কারণে ঘনঘন প্রসাব হয়ে থাকে।

৪। মাথা ব্যথা হওয়াঃ যদি ব্লাডে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তাহলে মাথা ব্যাথার মত সমস্যা প্রায় ঘটে থাকে। এটি মাইগ্রেনের মতো মাথাব্যথা নয়। এই মাথা ব্যথা কয়েকদিন পর্যন্ত থাকে আবার নিজে থেকেই ভালো হয়ে যায়। রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি প্রাথমিক লক্ষণ।

৫। অতিরিক্ত পিপাসাঃ রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার আরো একটি অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত পিপাসা। সব সময় পানি পান করার পরেও একটুতেই কিছুক্ষণ পরে আবার পিপাসা লেগে যাওয়া রক্তের সুগার বৃদ্ধি পাওয়ার আরেকটি অন্যতম লক্ষণ।

ব্লাড সুগার হলে আমাদের করণীয়

ব্লাড সুগার খুবই মারাত্মক একটি রোগ। অবশ্যই আমাদেরকে ব্লাড সুগার হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে হবে। যেহেতু এই রোগের কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই তাই আমাদেরকে অবশ্যই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে সারা জীবন চলতে হবে।

  • খাবার তালিকার পরিবর্তন
  • প্রচুর পরিমাণে পানি এবং চিনি মুক্ত পানি পান
  • ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন
  • নিয়মিত শরীরচর্চা
  • ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া

১। খাবার তালিকার পরিবর্তনঃ যে সকল খাবার খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে সেগুলো অবশ্যই আমাদেরকে এগিয়ে চলতে হবে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে কেক, মিষ্টি ও বিভিন্ন চিনি যুক্ত পানীয়।

২। প্রচুর পরিমাণে পানি এবং চিনি মুক্ত পানি পানঃ অবশ্যই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং চিনি মুক্ত পানি পান করতে হবে। যার ফলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

৩। ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তনঃ ইনসুলিন ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ আনার জন্য ইনসুলিনের ডোজ পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কিন্তু অবশ্যই ইনসুলিন ডোজ পরিবর্তন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৪। নিয়মিত শরীরচর্চাঃ অবশ্যই রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে নিয়মিত শরীর চর্চা করতে হবে। নিয়মিত হাটাহাটি করা হালকা ব্যায়াম করলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অতিরিক্ত ওজনের অধিকারীদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন শরীর চর্চা পদ্ধতি ওজন কমিয়ে আনতে সাহায্য করবে।

৫। ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াঃ এই সমস্যার সমাধানের জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে নিয়মিত। যেকোনো কিছু খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হলে চিকিৎসা করার পরামর্শ নিয়ে করতে হবে।

ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায়ঃ শেষ কথা

কি কি লক্ষণে বুঝবেন আপনি ব্লাড সুগারে আক্রান্ত? ব্লাড সুগারের উপসর্গ, ব্লাড সুগারের লক্ষণ গুলো কি? কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লাড সুগার আছে? ব্লাড সুগার হয়েছে কিনা বুঝার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা যারা এ বিষয়গুলো জানেন না তারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে টেলিটক সিমে এসএমএস কিনবেন

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। ১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url